ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ

ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কেমন? আপনি কি জানতে চান? তাহলে এ আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আমরা আজকের এ পোস্টে ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ, ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা ও ডিজিটাল মার্কেটিং করে ক্যারিয়ার গড়ার সকল তথ্যগুলো নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। 


আপনি যদি এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন? তাহলে আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি, আপনার আগামী জীবনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যম গুলো ব্যবহার করে আপনার জীবনকে অনেক বেশি ডেভেলপ করতে পারবেন। 

সূচিপত্রঃ পোষ্টের বিভিন্ন অংশ পড়তে ক্লিক করুন 

ডিজিটাল মার্কেটিং কি

আপনার ইন্টারনেট সংযোগ রেখে কোনো ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য বা সার্ভিসের প্রচার করাই হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং বেসিকলি দুই প্রকার হয়ে থাকে ১. পেইড মার্কেটিং ২. ফ্রি মার্কেটিং তারপর এইটা আবার দুই প্রকার হয় ১. অনলাইন মার্কেটিং ২. অফলাইন মার্কেটিং। 

আরোপড়ুনঃ অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম

তাছাড়াও ইলেকট্রনিক মিডিয়া যেমন টিভি রেডিও মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার করাটাও এক ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং। বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির আধুনিক যুগে এসে একটি ব্যবসার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য। ডিজিটাল মার্কেটিং কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কি এখন নিশ্চয় আপনারা বুঝতে পেরেছেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা

আপনারা নিশ্চয়ই ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জানতে চান? তাই এখন আপনাদের সাথে সরাসরি ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা গুলো আলোচনা করব। সেজন্য আপনারা পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন যাতে করে বিষয়গুলো ভালোভাবে জানতে এবং বুঝতে পারেন।বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যমে হিসেবে ভূমিকা পালন করছে। 

কেননা তথ্যপ্রযুক্তির সময় এসে সবকিছুই ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিস্তার লাভ করেছে। যার ফলে ইন্টারনেটের ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। আপনি যদি একজন ব্যবসায়িক হয়ে থাকেন এবং পরবর্তীতে ব্যবসা করতে চাচ্ছেন তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তার বিষয় গুলো আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।

কম খরচে মার্কেটিং করাঃ বর্তমান সময়ের আগে কোন ব্যবসার প্রসার ঘটনার ক্ষেত্রে যে প্রচার প্রচারণা করে থাকতো তাতে অধিকাংশই  অনেক বেশি খরচ হতো। যাতে ব্যবসায়িকদের আয় হতে বাৎসরিক অনেক টাকা নষ্ট হয়ে যেত এমনকি প্রচার-প্রচারণার মাধ্যম গুলো অনেক কষ্টদায়ক হয়ে থাকতো। 

কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে তথ্য প্রযুক্তি আমাদেরকে যে ডিজিটাল মার্কেটিং মাধ্যম গুলো দিয়েছে যার মাধ্যমে প্রচার প্রচারণা করার অনেক বেশি সহজ হয়ে গেছে। এমনকি পুরনো ধরনের মার্কেটিং এর তুলনায় আমাদের এই ডিজিটাল মার্কেটিং এ খরচ অনেকটাই কম। 

তাছাড়াও বর্তমান সময়ে প্রত্যেক ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে থাকে যার ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই আপনার প্রচার-প্রতারণা অনেক মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে। অর্থাৎ অনেক কম খরচেই অনলাইন মার্কেটিং আপনাকে বেশি পরিমাণ ক্রেতা দিয়ে থাকছে । 

সহজে ও দ্রুত ব্যবসায় উন্নতিঃ বর্তমান সময়ে প্রত্যেক ব্যক্তি অনলাইনের সাথে সংযুক্ত হয়ে  বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গুলোতে বিনোদনের জন্য, কিছু জানার জন্য  একটিভ থাকে।তাই আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ব্যবসার প্রচার প্রচারণা খুব সহজেই করতে পারবেন।

আপনার ব্যবসার ওপর নির্ভর করে সেই ক্রেতাদের অনলাইন উপস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসার প্রচার-প্রচারণা খুব তাড়াতাড়ি করতে পারবেন। যাতে আপনার কম সময়ের মধ্যেই আপনার ব্যবসার সকল বিষয়ে অধিক লোকেরা জানতে পারে। এমনকি ব্যবসায় উন্নতি হতে সময় লাগবেনা। এখন কোনো ব্যবসায় যদি এই ইন্টারনেট পরিষেবার সাহায্য।

এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে তার পণ্যের প্রচার প্রচারণা শুরু করে, তাহলে তিনি একই সাথে অনেক সম্ভাব্য ক্রেতার কাছে পৌঁছাতে পারবেন। এমনকি এই অনলাইন মার্কেটিং আপনাকে ব্যাপকভাবে নতুন ক্রেতাদের কাছে সরাসরি পৌওছে যেতে সাহায্য করবে। আপনার ব্যবসার অনলাইন উপস্থিতি এবং আপনার পণ্যের সকল বিষয়গুলো

আরোপড়ুনঃ ছাত্র জীবনে টাকা ইনকাম করার দশটি উপায়

যদি ক্রেতারা নিশ্চিত হয় তাহলে আপনার থেকে পরিষেবা কিনতে আগ্রহ করবেন। যদি কোন ক্রেতা অনলাইন থেকে আপনার কোন পণ্য ক্রয় করে থাকে এবং সে পণ্যের বেনিফিট পেয়ে থাকে তাহলে এই অনলাইন মার্কেটিং আপনাকে নতুন ক্রেতাদের কাছে সরাসরি পৌছে যেতে সাহায্য করবে।

এবার তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে অনলাইন মাধ্যমে আপনার ব্যবসার প্রসার করাটা কতটা জরুরী।

ক্রেতাদের সাথে সম্পর্কঃ ইন্টারনেটের যুগে এসে যেহেতু প্রত্যেক ব্যক্তি ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার ক্রেতাদের সাথে খুব সহজেই সম্পর্কগুলো বজায় রাখতে পারবন। ডিজিটাল মার্কেটিং কে ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই ক্রেতাদের সাথে বিভিন্ন পণ্যের আদান-প্রদান এবং সুসম্পর্ক বজায় রাখার জন্য সকল কার্যক্রম গুলো করতে পারবেন।

এবং আপনার ক্রেতা বা দর্শক তাদের জানার সকল বিষয়গুলো আপনি সরাসরি উত্তর দিতে পারবেন। আপনি অবশ্যই মনে রাখবেন আপনার সকল ক্রেতা যারা থাকবেন তাদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখাটা অনেক বেশি জরুরী।

নিচের এই মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার ক্রেতাদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে পারবেন।

  • ফেসবুক
  • ইউটিউব 
  • ইনস্টাগ্রাম
  •  টিকটক,
  •  জিমেইল
  • হোয়াটসঅ্যাপ

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ

বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনেটের ব্যবহার যে পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে আমার মনে হয় মানুষ আর দোকানে কিংবা বাজারে গিয়ে পন্য কিনবে না। কারণ ক্রমাগতই জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে আমাদের জীবনযাত্রা অনেক কঠিন হয়ে পড়ছে। আপনি নিশ্চয় জানেন যে বর্তমান সময়ে অনেক মানুষই অনলাইনে তার প্রয়োজনীয় সকল কিছুই কিনতে পারছে এবং কিনছে। 

আর এ অনলাইন বাজার ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর নির্ভরশীল। সেজন্য আপনি যদি নিজেকে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের দক্ষ করে তুলতে পারেন, তাহলে বর্তমান সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে আপনি আপনার ব্যবসাটিকে ধরে রাখতে পারবেন। আপনি অবশ্যই মনে রাখবেন বর্তমান সময়ে যে পরিমাণ অনলাইন থেকে মানুষ পণ্য কিনে থাকছে। 

তার থেকেও অনেক বেশি পণ্য কিনা শুরু করবে ।কারণ সময়ের সাথে সাথে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে মানুষ তার সময়কে নষ্ট করে বাজারে গিয়ে পন্য যাচাই-বাছাই করে পণ্য কিনবে না। অনলাইনে যে কোন পণ্য সম্পর্কে সার্চ করে ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা জেনে তার পছন্দমত এবং একটি বিশ্বাসযোগ্য বিক্রেতার কাছ থেকে অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য কিনবে। 

তাই আপনি যদি ভবিষ্যতে আপনার ব্যবসাকে সফল করতে চান? তাহলে অবশ্যই আপনি নিজেকে এবং নিজের ব্যবসাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর আওতায় নিয়ে আসেন যাতে সহজ এবং আকর্ষণীয়ভাবে নিজের পণ্যকে বিক্রি করতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং করার মাধ্যম গুলো

প্রিয় পাঠক এতক্ষণ আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং কি ও ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সকল কিছু জানলাম। এখন আমরা জানবো ডিজিটাল মার্কেটিং করার ধাপ গুলো সম্পর্কে যে ধাপগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার জীবনে সফল ব্যবসায়ী হতে উঠতে পারেন।

  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • ভিডিও মার্কেটিং
  • কন্টেন মার্কেটিং
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
  • ইকমার্স মার্কেটিং 
  • ইমেইল মার্কেটিং 
  • সিপিএ মার্কেটিং

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংঃ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হল, ফেইসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে আপনার ব্যবসার প্রচারণা করা। বর্তমান সময়ে প্রত্যেক মানুষই সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সংযুক্ত হয়ে থাকে সব সময়। সেজন্য এই প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবসায়িক মালিকদের তাদের ব্যবসায় পরিচিতি বাড়াতে অনেক বেশি ভূমিকা পালন করে থাকে।

কেননা অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে মানুষ ছোট বড় এবং বিভিন্ন ধরনের বিষয়গুলোর উপর জানতে চাই। ফলে সরাসরি ক্রেতাদের সাথে কথোপকথন এর মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়া  ব্যবহার করে আপনি আপনার পণ্যটি ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন। আপনাদের সুবিধার্থে একটি কথা বলে রাখি সমগ্র বিশ্বে বর্তমান।

সময়ে প্রায় দুই বিলিয়ন মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে থাকে। এবং বর্তমান বিশ্বে প্রায়৫.১১ বিলিয়ন মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করে এবং এর সংখ্যা গুলো খুবই দ্রুতগত সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে এমনকি অনেক মানুষ যারা একাধিক মোবাইল ফোনও ব্যবহার করে থাকে। 

তাহলে অবশ্যই বুঝতে পারছেন এই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং আপনি যদি ভালোভাবে করতে পারেন তাহলে আপনার সফলতা নিশ্চিত।

ভিডিও মার্কেটিংঃ আপনার ব্যবসায়িক পণ্যের প্রচারণার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী মাধ্যমটি হল ভিডিও মার্কেটিং। কেননা বর্তমান সময়ে আমরা বিভিন্ন প্লাটফর্মে ভিডিও আপলোড করতে পারছি। আর এ ভিডিওর মাধ্যমেও ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য বা প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিষয়গুলো ক্রেতাদের কাছে জানাতে পারছে। 

আপনাদের জন্য ক্লিয়ার করে বলি ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে যেগুলোর মাধ্যমে নিজের ব্যবসা বা পণ্যের প্রচার করার প্রক্রিয়াটি হলো ভিডিও মার্কেটিং।

কন্টেন্ট মার্কেটিংঃ কনটেন রাইটিং মাধ্যমকে ব্যবহার করে ব্যবসায়রা তাদের প্রোডাক্ট সম্বন্ধে চিত্রাকর্ষক বা বিষয়বস্তু মাধ্যমগুলো স্রোতাদের সামনে তুলে ধরতে পারে। আর এর সাহায্যে দর্শকরা পণ্য সম্পর্কে নিজে থেকেই আগ্রহ হয়ে প্রোডাক্ট কেনেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ বর্তমান সময়ে আপনি যদি একজন ব্যবসায় করে থাকেন তাহলে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আপনার ব্যবসার পোসার বৃদ্ধি করতে পারবেন। এখন আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে না জেনে থাকেন। তাহলে অবশ্যই ইউটিউব এর সাহায্য নিতে পারেন।

কিংবা অন্য একজন অ্যাফিলিয়েড মার্কেটিং হিসেবে এক্সপার্ট এর মাধ্যমে আপনার ব্যবসা প্রসার অনেক বৃদ্ধি করতে পারবেন। বিনিময়ে আপনাকে আপনার প্রসারের জন্য টাকা প্রদান করতে হবে।

ইমেইল মার্কেটিংঃ আপনি আপনার ব্যবসার প্রসার বৃদ্ধি করার জন্য ইমেইল প্রক্রিয়াটি অনেক লাভজনক এবং অনেকাংশে সফল হয়ে থাকে। যদিও এ ইমেইল মার্কেটিং প্রক্রিয়াটি অনেক পুরানো কিন্তু অনলাইন মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ইমেল একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা থাকে।

ই কমার্স মার্কেটিংঃ বর্তমান সময়ে মানুষ তার প্রয়োজন অনুযায়ী শুধুমাত্র বিভিন্ন প্লাটফর্ম গুলো অবলম্বন করে থাকেন তা নয়। কোন এক বিষয়ের উপর জানার জন্য এখন বিভিন্ন ওয়েবসাইট মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে থাকে। তাই আপনি চাইলে যেকোন ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে আপনার ব্যবসার প্রসার ঘটাতে পারেন। 

আপনাদের উদ্দেশ্যে একটি কথা বলে রাখি বর্তমান সময়ে 43% মানুষই এখন ই-কমার্স সাইডে তাদের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করে থাকে। এখন আপনি যদি কি কমার্স সাইট থেকে আপনার ব্যবসাকে ডেভেলপ করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনার একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট থাকতে হবে যদি না থেকে থাকে তাহলে সে বিষয়ে এবং একটি ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে নিজের ব্যান্ড তৈরি

প্রিয় পাঠক আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যম গুলো ব্যবহার করে আপনার ব্যবসার প্রসারিত বৃদ্ধি করে নতুন একটি নিজের তৈরি করতে চাচ্ছেন তাহলে এ বিষয়টি শুধুমাত্র আপনার জন্য। আশা করছি এ বিষয়টি যদি আপনি মনোযোগ সরকারে পড়েন তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করে আপনি আপনার ব্যবসার জন্য একটি নতুন ব্র্যান্ড তৈরি করতে পারবেন।

ব্র্যান্ড হলো একটি নির্দিষ্ট ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামের পণ্য। অর্থাৎ আপনার ব্যবসা যখন আপনার পণ্যের উপর নির্ভর করে ব্যবসায় পরিচিতি লাভ করে তখনই আপনার কোম্পানির একটি ব্র্যান্ডে পরিণত হয়। এখন আপনি যদি এই পোষ্টের ওপরে আলোচিত সকল বিষয়গুলো ভালোভাবে পড়ে থাকেন এবং সে অনুযায়ী নিজেকে দক্ষ করতে পারেন। 

তাহলে সে অনুযায়ী আপনার একটি নতুন ব্যবসাকে খুব সহজেই মানুষের মাঝে প্রচার করে আপনার একটি নির্দিষ্ট ব্যান্ড তৈরি করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই কিছু পদক্ষেপ মনে রাখতে হবে যেমন-

  • আপনার ব্যবসার স্বচ্ছলতা বজায় রাখা
  • কাস্টমারদের চাহিদার সাথে আপনার প্রোডাক্টসের মিল রাখা
  • আপনার প্রোডাক্টসের সঠিক গুণগতমান কাস্টমারদের সাথে শেয়ার করা
  • নম্র, ভদ্র এবং সুন্দর মিষ্টান্ন ভাসায় কথা বলা

উপরের এ বিষয়গুলো আপনি যদি সঠিকভাবে মেনটেন করতে পারেন তাহলে অনলাইন মার্কেটিং করে আপনার কোম্পানিকে ধীরে ধীরে ব্র্যান্ডে পরিণত করতে পারবেন।

অন্যান্য কোম্পানির সাথে প্রতিযোগিতায় ডিজিটাল মার্কেটিং

আপনারা নিশ্চয়ই জানেন যে ব্যবসা জগতে প্রতিযোগিতা ছাড়া কখনোই বেড়ে ওঠা সম্ভব নয়। তাই আপনার ক্ষেত্রেও আপনাকে অন্যান্য সকল কোম্পানির সাথে প্রতিযোগিতা করেই সফলতা অর্জন করতে হবে। মনে রাখবেন অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলো এমনভাবেই কাজ করে থাকে যাতে ছোট হোক বা বড় যে কোন বাণিজ্যিক কোম্পানিকে সমান অধিকার দিয়ে থাকে।

কিন্তু মাধ্যমগুলো আপনাকে আলাদা আলাদা দক্ষতায় অবলম্বনের মাধ্যমে উপার্জন করতে হবে। অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলো সকল কোম্পানিকেই প্রচারের সমান সুযোগ দিয়ে থাকে তাই এখানে কোন অসম প্রতিযোগিতা থাকে না। তাই আপনি যদি আপনার কোম্পানির জন্য কঠোর পরিশ্রম এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যম। 

গুলো ব্যবহার করে সকল পদক্ষেপ সঠিকভাবে পালন করতে পারেন। তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার থেকেও অনেক বড় বড় কোম্পানির সাথে টক্কর দিতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা

প্রিয় পাঠক এখন আপনাদের সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করব। আশা করছি এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো সঠিকভাবে জানার জন্য মনোযোগ সহকারে লেখাগুলো পড়বেন।

সহজে ক্রেতা খুঁজে বের করাঃ ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবথেকে বড় সুবিধা হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে খুব নিখুঁতভাবে আপনার ব্যবসাকে আপনার সম্ভাব্য ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়। যার ফলে আপনি খুব সহজেই আপনার কাস্টমারদের কে খুঁজে পাবেন।সহজে ক্রেতাদের কাছে যাওয়াঃ বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষই ইন্টারনেট দুনিয়াতে সময় কাটাতে পছন্দ করেন।

সে জন্য আপনার টার্গেটকৃত ক্রেতারাও তাদের অর্ধেক সময় অনলাইনে থাকেন। তাই আপনি নিজের ঘরে বা অন্য কোথাও বসে থেকেও কেবলমাত্র একটি স্মার্ট ফোন, ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ব্যবহার করেই আপনি আপনার ব্যবসাকে গন্তব্য স্থলে নিয়ে যেতে পারবেন।

পরামর্শঃ মানুষ মাত্রই ভুল করে থাকে। তাই আপনাদের অনেক সময় অনেক সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে বড় ধরনের ভুল হতে পারে সে ক্ষেত্রে সঠিক পরামর্শ হলো সে ভুল থেকে রক্ষা পাওয়ার মহা ঔষধ। ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রথম সুবিধাই হল আপনি চাইলে আপনার প্রয়োজন মত যখন খুশি তখন আপনার মতামত তৈরি এবং পরিবর্তন করতে পারবেন। তাই আপনি যেহেতু আপনার ব্যবসাকে ডিজিটাল মার্কেটিং দ্বারা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন সে ক্ষেত্রে আপনার ক্রেতাদের যেকোনো মন্তব্য বা মতামত করার একটি মাধ্যম থাকবে। এবং আপনি সেই মতামত থেকে সহজে বুঝতে পারবেন আপনার বিজ্ঞাপন বা প্রচারে কি পরিবর্তন দরকার।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে ক্যারিয়ার গড়া

ডিজিটাল মার্কেটিং করে ক্যারিয়ার গড়তে চান? তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এই পোস্টে ডিজিটাল মার্কেটিং করে ক্যারিয়ার গড়ার সকল বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সময় এবং প্রযুক্তির পরিবর্তনের সাথে সাথে আমাদের মার্কেটিং এ এসেছে বিভিন্ন পরিবর্তন। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে সকল কিছুই ডিজিটাল এ পরিবর্তন হয়েছে।

যার ফলে বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের পণ্যের বা সার্ভিসের ক্ষেত্রে ডিজিটাল প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে থাকছে। তাই বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে এক্সপেরিয়েন্স আছে এমন ব্যক্তিদের কে জব দিয়ে থাকেন। সেদিক থেকে বলা যায় ক্যারিয়ার হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান সময়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। 

কিন্তু আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করে ক্যারিয়ার গড়তে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে এক্সপার্ট হতে হবে।  কেননা ডিজিটাল মার্কেটিং হল বিশাল একটি সেক্টর সম্পূর্ণ মার্কেটপ্লেস। ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন ধরনের সেক্টর আছে যেগুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে একজন ডিজিটাল মার্কেটিং হিসেবে গড়ে উঠতে হয়। 

কিন্তু ব্যক্তিগত আগ্রহ দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা ওপর নির্ভর করে। চাকরি অথবা ফ্রিল্যান্সিং এ দুই ভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়া সুযোগ রয়েছে।

আরো পোষ্টের তালিকা পড়ুন

চাকরি হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিংঃ অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান তাদের সার্ভিস বা পণ্য ডিজিটাল ভাবে মার্কেটিং করার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে অভিজ্ঞ এক্সপেরিয়েন্স লোক নিয়োগ করে থাকে। কেননা প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল মার্কেটে হিসেবে ভোট দিলে ক্যারিয়ারের প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করবে এবং একজন ডিজিটাল মার্কেটার এর হাত ধরে সে কোম্পানি তার ডেভলপ অর্জন করবে। 

তাই আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনি একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে যে বিষয়গুলোর উপর চাকরি করতে পারবেন তা নিচে দেয়া হলো-

  • সিনিয়র ডিজিটাল মার্কেটিং অফিসার
  • জুনিয়র ডিজিটাল মার্কেটিং অফিসার
  • মার্কেটিং ম্যানেজার
  • সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার
  • কমিউনিটি ম্যানেজার

ফ্রিল্যান্সিংঃ বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর অধিক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে অভিজ্ঞতা অর্জন করে থাকেন তাহলে আপনি চাইলে মাধ্যমিকে বেছে নিয়ে আপনার জীবনে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। কারণ বর্তমান সময়ে প্লাস্টিকের চাহিদা অনেক বেশি। 

তবে এ ক্ষেত্রে রয়েছে কিছু সুবিধা ও অসুবিধা চলুন নিচে সে সুবিধা ও অসুবিধা গুলো নিয়ে আলোচনা করি।

 ফ্রিল্যান্সিং করার সুবিধাঃ

  • আপনার সময় মত এবং প্রয়োজনমতো কাজ করতে পারবেন।
  • বিভিন্ন বিষয় থেকে ইনকাম করতে পারবেন। তবে অবশ্যই আপনাকে বিভিন্ন বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
  • স্বাভাবিক কাজগুলোর মধ্য থেকে আরও বৈচিত্রপূর্ণ কাজের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করার সুযোগ থাকে।
  • কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং বিষয়ে এক্সপেরিয়েন্স হতে সাহায্য করে।
  • সময়ের সাথে সাথে প্রযুক্তিকে সঙ্গে নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া যায়।

ফ্রিল্যান্সিং করার অসুবিধাঃ

  • অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা না থাকলে কোন কাজ পাওয়া যাবে না।
  • উপার্জনের ক্ষেত্রেও অভিজ্ঞতা দক্ষতা সমানভাবেই প্রভাব ফেলে।
  • প্রতিযোগিতা অনেক বেশি থাকায় আপনাকে অধিক অভিজ্ঞ হতে হবে।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য প্ল্যাটফর্ম গুলোঃ

  • ফাইবার
  • আপ ওয়ার্ক
  • ফ্রিল্যান্সিং ডট কম
  • অ্যামাজন

ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে কাজ করার জন্য যে মার্কেটপ্লেস গুলো সব থেকে জনপ্রিয় সেগুলো উল্লেখ করলাম। আপনাদের উদ্দেশ্যে একটি কথা বলে রাখি উপরের এ প্লাটফর্ম গুলো ছাড়াও রয়েছে ।কিন্তু আপনি যে প্ল্যাটফর্মে কাজ করেন না কেন সফলতা পাওয়ার জন্য কয়েকটি প্ল্যাটফর্মের উপর নির্ভর থাকতে হবে কিন্তু এর জন্য আপনাকে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে অনেক বেশি।

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে ইনকামঃ আমরা যারা প্রথম স্টেপে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করি তখন এই বিষয়টা আমাদের সকলের মাঝেই বিরাজ করে। যে কেমন ইনকাম হবে, প্রতি মাসে কত টাকা ইনকাম করতে পারবো। এ উত্তরে আমি বলতে চাই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন সে বিষয়টি শুধুমাত্র আপনার উপর নির্ভরশীল। 

কেননা আপনি যে বিষয়ে যত বেশি এক্সপার্ট হবেন সে সেক্টর থেকে আপনি তত বেশি ইনকাম করতে পারবেন। তার পাশাপাশি সঠিক কাজকর্ম, ধৈর্য, পরিশ্রম কেমন করছেন তার উপরে নির্ভর করবে এবং আপনি কত সময় কাজ করলেন, কতজন ক্লায়েন্টের কাজ করলেন এবং কি ধরনের কাজ করলেন এ বিষয়গুলো অধিক গুরুত্বপূর্ণ।

ডিজিটাল মার্কেটিং হিসেবে জব স্যালারিঃ আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে এক্সপার্ট হয়ে কোন কোন কোম্পানিতে জব করে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি কত টাকা বেতন পাবেন এটা নির্ভর করবে কোম্পানির দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, শিক্ষাগত যোগ্যতা এর উপর নির্ভর করবে।

কিভাবে হবেন একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটারঃ আপনারা হয়তো সবাই জানেন যে শিক্ষার কোন শেষ নেই আর মার খাওয়ার কোন বয়স নেই। ঠিক ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রেও একই বিষয়। আপনি যদি চাকরি বা ফ্লাক্সিন যেভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চান এভাবেই করতে পারবেন শুধুমাত্র আপনাকে নতুন কিছু শিখতে হবে। 

এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে চান তাহলে আপনার শুধুমাত্র ডিগ্রী সার্টিফিকেট দ্বারা সম্ভব নয়। যদি আপনার মধ্যে মার্কেটিং এর দক্ষতা না থাকে আর সে দক্ষতা অর্জনের জন্য আপনাকে নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে এবং দক্ষতা অর্জন করতে হবে-

  • এফিলেট মার্কেটিং
  • মার্কেটিং স্ট্রাটেজি প্ল্যান
  • ওয়ার্ডপ্রেস ম্যানেজমেন্ট
  • ভিডিও মার্কেটিং
  • কন্টেন রাইটিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইনার
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
  • মার্কেটিং অটোমেশন
  • এসিও

আপনার উদ্দেশ্যে আরও একটি কথা বলি ডিজিটাল মার্কেটিং হল একটি খোলা আকাশের সমান। যেখানে আপনি চাইলেই আপনার ইচ্ছামতন আপনি অনেক দূরে যাইতে পারবেন। কিন্তু তার জন্য অবশ্যই আপনাকে অনেক প্রশ্ন করতে হবে অনেক বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যদি আপনি সেই অভিজ্ঞতা, দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনার পরিশ্রম. ধৈর্য. ত্যাগ এ বিষয়গুলো বিনিময়ে আপনি আপনার জীবনের সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

লেখক এর শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আমরা আজকের এ পোস্টে ডিজিটাল মার্কেটিং কি ও ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ এবং ডিজিটাল মার্কেটিং করে ক্যারিয়ার গড়ার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করলাম।

আশা করছি ওপরের আলোচনার মাধ্যমে আপনারা অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন ডিজিটাল মার্কেটিং কি ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ এবং ডিজিটাল মার্কেটিং করে ক্যারিয়ার গড়ার বিষয়গুলো। আপনাদের যদি এ পোস্ট বিষয়ে কোন কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার মূল্যবান মন্তব্যটি আমাকে জানাবেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রেইন ওয়েব জোনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।কারণ প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url