কুয়েত কোন কাজের চাহিদা সবসময় বেশি থাকে আপডেট খবর জানুন

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি থাকে আপনি কি জানতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে চলে এসেছেন। কারণ আজ আমি এ আর্টিকেলে বর্তমান কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা সবথেকে বেশি ও বর্তমানে কোন কাজের কত বেতন এবং কুয়েতে কোন কোন কোম্পানি ভিসা প্রদান করছে সে সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। 

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা সবসময় বেশি থাকে

আপনি যদি এ আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন। তাহলে আমি ১০০% সিওর ভাবে বলতে পারি বর্তমানে কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বেতন সম্পর্কের সকল আপডেট খবর গুলো আপনি জানতে পারবেন।

পোষ্ট সূচিপত্রঃ কুয়েত কোন কাজের চাহিদা সবসময় বেশি থাকে 

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা সব সময় বেশি থাকে

কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা সব সময় বেশি থাকে? আপনি যদি কুয়েতে যাওয়ার চিন্তা করে থাকেন তাহলে এ বিষয়টি জানা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বর্তমানে যারা কাজের জন্য কুয়েতে যেতে যাচ্ছেন তাদের মধ্যে অনেকেরই কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি সে বিষয়ে নূন্যতম ধারণা থাকেনা। যার ফলে অনেক ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়। 

আরোপড়ুনঃ ভিডিও দেখে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা আয় করার উপায়

মনে রাখবেন কুয়েতে কাজের জন্য যেতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে যে কোন একটি কাজের উপর অভিজ্ঞতা অর্জন করে তারপর যেতে হবে। কারণ অন্যান্য দেশের মতন কুয়েতেও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের অধিক মূল্যায়ন করা হয়। সেজন্য আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কোন একটি কাজের উপর অভিজ্ঞতা অর্জন করে তারপর কুয়েতে যান। 

তাহলে আপনি অল্প সময়ের মধ্যে ইনকাম করতে পারবেন এবং খুব তাড়াতাড়ি স্বাবলম্বী হতে পারবেন। তাই আজকের এ আর্টিকেলে আপনার সুবিধার্থে কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের জন্য কত টাকা বেতন পাবেন সে বিষয়ে সুন্দরভাবে আপডেট তথ্য দিয়ে সাহায্য করবো। তো চলুন নিম্নে কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা সবথেকে বেশি সে কাজগুলো সম্পর্কে জেনে নেই।

  • মেকানিক্যাল কাজ
  • কনস্ট্রাকশন কাজ
  • ইলেকট্রিশিয়ান কাজ
  • গাড়ি চালানোর কাজ
  • মেডিকেল পরিষ্কার করার কাজ
  • রোড পরিষ্কার করার কাজ
  • হোটেলের কাজ
  • রেস্টুরেন্ট বয়
  • শপিংমল এর কাজ
  • ওয়েল্ডার মিস্ত্রি
  • রাজমিস্ত্রি কাজ
  • টেলার্স এর কাজ
  • চুল কাটা কাজ

আপনি যদি বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে কুয়েত কাজের জন্য যেতে চান। তাহলে আপনাকে অবশ্যই ওপরের উল্লেখিত যেকোনো একটি কাজের ওপর ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করে তারপর কুয়েতে কাজের জন্য যেতে হবে।

কুয়েতে বর্তমানে কোন কাজের কত টাকা বেতন

কুয়েতে বর্তমানে কোন কাজের কত টাকা বেতন পাবেন, আপনি যদি কুয়েতে যাওয়ার চিন্তা করে থাকেন তাহলে এ বিষয়টি জানা আপনার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। কারণ-কুয়েতে কোন কাজের কত টাকা বেতন সে বিষয়ে আপনি যদি জেনে রাখেন তাহলে পরবর্তীতে কোন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হবেন না। 

আরোপড়ুনঃ বিডি কাপ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

আপনার সুবিধার্থে বলি কুয়েতে কাজের ওপর ও কোম্পানির ওপর ভিত্তি করে বেতন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি যত উন্নত মানের কাজে দক্ষতা অর্জন করে থাকবেন আপনার বেতন তত বেশি হবে। তো চলুন কুয়েতে কাজের চাহিদার ওপর নির্ভর করে কোন কাজের কত টাকা বেতন বিস্তারিত ভাবে জানুন।

মেকানিক্যাল কাজঃ কুয়েতে মেকানিক্যাল কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১৫০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ৩১০ দিনার পর্যন্ত হয়ে থাকে। যা বাংলাদেশী টাকায় ৫২,০০০ থেকে ১,১০,০০০ হাজার টাকা।

কনস্ট্রাকশন কাজঃ কুয়েতে কনস্ট্রাকশন কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১৭০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ৩১০ দিনার পর্যন্ত হয়ে থাকে। যা বাংলাদেশী টাকায় ৬০,০০০ থেকে ১,১০,০০০ হাজার টাকা।

ইলেকট্রিশিয়ান কাজঃ কুয়েতে ইলেকট্রিশিয়ান কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১৬০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ৩১০ দিনার পর্যন্ত হয়ে থাকে। যা বাংলাদেশী টাকায় ৫৬,০০০ থেকে ১,১০,০০০ হাজার টাকা।

গাড়ি চালানোর কাজঃ কুয়েতে গাড়ি চালানো কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১৫০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ২২৫ দিনার পর্যন্ত হয়ে থাকে। যা বাংলাদেশী টাকায় ৫২,০০০ থেকে ৮০,০০০ হাজার টাকা।

মেডিকেল পরিষ্কার করার কাজঃ কুয়েতে মেডিকেল ক্লিনার কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১০০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ১৫৫ দিনার পর্যন্ত। যা বাংলাদেশী টাকায় ৩৫,০০০ থেকে ৫৫,০০০ হাজার টাকা।

রোড পরিষ্কার করার কাজঃ কুয়েতে রোড ক্লিনার কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১০০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ৩১০ দিনার পর্যন্ত। যা বাংলাদেশী টাকায় ৩৫,০০০ থেকে ৫৫,০০০ হাজার টাকা।

হোটেলের কাজঃ কুয়েতে হোটেল বয় কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১৩০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ২৫৫ দিনার পর্যন্ত। যা বাংলাদেশী টাকায় ৪৫,০০০ থেকে ৮০,০০০ হাজার টাকা।

রেস্টুরেন্ট বয়ঃ কুয়েতে রেস্টুরেন্ট কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১৭০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ২৭০ দিনার পর্যন্ত। যা বাংলাদেশী টাকায় ৬০,০০০ থেকে ৯৫,০০০ হাজার টাকা।

শপিংমল এর কাজঃ কুয়েতে শপিংমল কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১০০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ১৮০ দিনার পর্যন্ত। যা বাংলাদেশী টাকায় ৩৫,০০০ থেকে ৬৫,০০০ হাজার টাকা।

ওয়েল্ডার মিস্ত্রিঃ কুয়েতে ওয়েল্ডার কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১০০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ২০০ দিনার পর্যন্ত। যা বাংলাদেশী টাকায় ৩৫,০০০ থেকে ৭০,০০০ হাজার টাকা।

রাজমিস্ত্রি কাজঃ কুয়েতে রাজমিস্ত্রি কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১০০দিনার থেকে সর্বোচ্চ ১৮০ দিনার পর্যন্ত। যা বাংলাদেশী টাকায় ৩৫,০০০ থেকে ৬৫ হাজার টাকা।

টেলার্স এর কাজঃ কুয়েতে টেলার্স এর কাজের বেতন সর্বনিম্ন ১০০দিনার থেকে সর্বোচ্চ ২০০ দিনার পর্যন্ত। যা বাংলাদেশী টাকায় ৩৫,০০০ থেকে ৭০,০০০ হাজার টাকা।

চুল কাটা কাজঃ কুয়েতে চুল কাটা কাজের জন্য কোন কোম্পানি ভিসা প্রদান করে না। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি এ কাজটি শিখে কুয়েতে গিয়ে ইনকাম করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি সর্বনিম্ন ১২০ দিনার থেকে সর্বোচ্চ ২৮০ দিনার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। যা বাংলাদেশী টাকায় ৪২,০০০ থেকে ১,০০০০০ হাজার টাকা।

ওপরের আলোচিত বেতন গুলোর মধ্যে কাজের অভিজ্ঞতা এবং কোম্পানির ওপর নির্ভর করে কমবেশি হতে পারে।

কুয়েতে বর্তমানে কোন কোম্পানি গুলো ভিসা প্রদান করছে

আপনি যদি কুয়েতে যাওয়ার জন্য মন মানসিকতা ঠিক করে রাখেন তাহলে এ পোস্টটি আপনার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। কারণ আমি বর্তমান সময়ে যে কোম্পানীগুলো তাদের ভিসা প্রদান করছে সে সম্পর্কে সঠিকভাবে আলোচনা করব। যাতে করে আপনি খুব সহজেই সে কোম্পানির ভিসা পাবেন এবং অল্প সময়ে আপনার সফলতার জন্য কুয়েতে যেতে পারবেন। তো চলুন সে বিষয়ে আলোচনা শুরু করি।

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা সবসময় বেশি থাকে

আল আহালিয়া ইউনাইটেড পাবলিক সার্ভিস কোম্পানিঃ আল আহালিয়া কোম্পানি বর্তমান সময়ে ড্রাইভিং ভিসা প্রদান করছে। আপনি যদি ড্রাইভিং ভিসায় কুয়েতে জেনে যান তাহলে আপনি এখন যেতে পারবেন।

গার্লফ কোম্পানিঃ গার্লফ কোম্পানি বর্তমান সময়ে সাধারণ সহকারী হিসেবে ভিসা প্রধান করছে।

আল মোতাইরি কোম্পানিঃ এ কোম্পানিতে ড্রাইভিং ভিসা প্রদান করা হয়েছে আর এ কোম্পানি ড্রাইভিং ভিসার ক্ষেত্রে অনেক ভালো যেখান থেকে আপনি মাস শেষে অনেক বেশি সেলারি পাবেন।

আরোপড়ুনঃ প্রতিদিন ১০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করার উপায়

বর্তমান সময়ে এ তিনটি কোম্পানি ছাড়াও আপনি আরো কিছু কোম্পানিতে ক্লিনার ভিসা, রেস্টুরেন্ট বয়, হোটেল বয় হিসেবে কুয়েতে ভিসা পাবেন। এছাড়াও কুয়েতে আরো বিভিন্ন কোম্পানি রয়েছে আপনাদের সুবিধার্থে চলুন সে কোম্পানিগুলোর নাম এবং সর্বনিম্ন কত স্যালারি দিয়ে থাকে সে বিষয়ে জেনে আসি।

কুয়েতের বিভিন্ন কোম্পানির নাম এবং সর্বনিম্ন বেতন

আপনারা যারা কুয়েতে যাওয়ার জন্য ভাবছেন তাদের জন্য এ বিষয়টি জানা খুবই প্রয়োজনীয়। কারণ কুয়েত যাওয়ার আগেই আপনি যদি সে দেশের কোম্পানিগুলোর নাম জেনে রাখেন তাহলে ভিসার ক্ষেত্রে যে কোম্পানিগুলো আপনাকে ভিসা প্রদান করবে পরবর্তীতে কোন প্রকার প্রতারণার শিকার হবেন না। তো চলুন সে কোম্পানিগুলোর নাম জেনে নেই-

  • আল জাজিরা কোম্পানিঃ এ কোম্পানির সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশি টাকায় ৪০,০০০ হাজার টাকা।
  • আল ফয়সাল কোম্পানিঃ এ কোম্পানির সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশি টাকায় ৪৫,০০০ হাজার টাকা।
  • আল আব্রাক কোম্পানিঃ এ কোম্পানির সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশি টাকায় ৪০,০০০ হাজার টাকা।
  • আল হামিদ কোম্পানিঃ এ কোম্পানির সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশি টাকায় ৪০,০০০ হাজার টাকা।
  • ডায়না কম্পানিঃ এ কোম্পানির সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশি টাকায় ৩৫,০০০ হাজার টাকা
  • মাজেদ আল আহলে কোম্পানিঃ এ কোম্পানির সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশি টাকায় ২৫,০০০ হাজার টাকা। 
  • ইউ এফ এম কোম্পানিঃ এ কোম্পানির সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশি টাকায় ৩০,০০০ হাজার টাকা।
  • গার্লফ কোম্পানিঃ এ কোম্পানির সর্বনিম্ন বেতন বাংলাদেশি টাকায় ৩৫,০০০ হাজার টাকা।

ওপরের উল্লেখিত কোম্পানির সর্বনিম্ন বেতনের কথা আপনারা জানলেন। আপনার জন্য একটি কথা বলে রাখি কোম্পানির সর্বনিম্ন বেতনটি আপনি প্রথম থেকেই পেতে থাকবেন। তারপর আপনার কাজের অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করে আপনার বেতনের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।

কুয়েতে বর্তমানে কোন ভিসা চালু আছে 

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে চান তাহলে আপনার জন্য কোন ভিসা ভালো সে বিষয়গুলো জানা আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বর্তমানে কুয়েতে যাওয়ার জন্য ৯টি ভিসা চালু রয়েছে। তো চলুন সে ভিসা গুলোর মধ্যে থেকে কোন ভিসা আপনার জন্য ভালো হবে জেনে আসি।

আপনার প্রয়োজনীয় আরো পোষ্টের তালিকা পড়ুনঃ

ড্রাইভিং ভিসাঃ বর্তমান সময়ে কুয়েতে ড্রাইভিং ভিসায় লোক নিচ্ছে এখন আপনি যদি ড্রাইভিং ভিসায় কুয়েতে যেতে চান তাহলে আপনার জন্য এখন অনেক সুযোগ রয়েছে।

ক্লিনার ভিসাঃ ক্লিনার ভিসা কিছু কিছু কোম্পানি দিচ্ছে কিন্তু কুয়েতে কোন বড় কোম্পানিগুলো এখনো কিলার ভিসা প্রদান করেনি। 

হোটেল রেস্টুরেন্ট ভিসাঃ হোটেল ভিসা এবং রেস্টুরেন্ট ভিসা এ দুটি ভিসা ব্যবহার করেই আপনি এখন কুয়েতে যেতে পারবেন।

মাতাম ভিসাঃ আপনারা যারা রান্নাবান্নার কাজ করতে পারেন তাদের জন্য মাতাম ভিসা প্রদান করছে কুয়েতের কিছু কিছু কোম্পানি। যেখানে আপনি রান্না বান্নার কাজ করে ভালো একটি স্যালারি পাবেন।

মাজরা ভিসাঃ আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে কৃষি কাজের ওপর অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন এখন চাইলে কুয়েতে মাজরা ভিসায় আসতে পারে কিছু কিছু কোম্পানি মাজরা ভিসা প্রদান করছে।

আহলে ভিসাঃ বর্তমান সময়ে কুয়েতের কিছু কিছু কোম্পানি আহলে ভিসা বের করেছে আপনারা যারা আহলে ভিসায় কুয়েতে আসতে চাচ্ছে তারা চাইলে আসতে পারবেন।

খাদেম ভিসাঃ আপনারা যারা গৃহকর্মী হিসেবে কুয়েতে আসতে চাচ্ছেন বর্তমান সময়ে খাদেম ভিসা বের করেনি। কিন্তু লাবানা পারমিট হিসেবে এ ভিসা প্রদান করা যাবে।

আহলে ভিসাঃ আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে কোন কোম্পানিতে কাজ করেন এবং পরবর্তীতে সে কোম্পানি থেকে অন্য কোম্পানিতে কাজের জন্য যেতে চান তাহলে আপনাকে আহলে ভিসার মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে আসতে হবে। তাহলে আপনি এ ধরনের সুযোগ সুবিধা গুলো পাবেন।

শ্রমিক ভিসাঃ বাংলাদেশ থেকে যারা কুয়েতে কাজ করার জন্য যেতে চান তারা শ্রমিক ভিসার মাধ্যমে যেতে পারবেন। বর্তমান সময়ে কুয়েতে শ্রমিক ভিসাই ১০০ দিনার থেকে ১৬০ দিনার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। যা বাংলাদেশী টাকায় ৩৫,০০০ থেকে ৫৫,০০০ হাজার টাকা।

উপরের বিষয়গুলো আপনি যদি ভালোভাবে পড়ে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন।বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যাওয়ার জন্য কোন কোন ভিসার মাধ্যমগুলো ব্যবহার করবেন।

কুয়েত সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

কুয়েত বর্তমান বিশ্বের উন্নত একটি রাষ্ট্র। যার কারণে বাংলাদেশসহ আরো বিভিন্ন দেশ থেকে এই শহরটিতে যেতে আগ্রহী হচ্ছে। যার কারণ বিশ্বের অন্যতম দেশগুলো যেমন প্রত্যেক ব্যক্তির দক্ষতা কে দাম দিয়ে থাকে ঠিক একই ভাবে কুয়েত ও অভিজ্ঞতার অপর ভিত্তি করে সবার মূল্যায়ন করেন। কুয়েতের রাজধানীর বা বৃহত্তম শহরের নাম হলো কুয়েত সিটি। কুয়েতে মুদ্রাকে দিনার বলা হয় আর ১ দিনার সমান বাংলাদেশি ৩৫২ টাকা।

কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সে সম্পর্কে লেখকদের মন্তব্য

আপনি যদি এ আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন। তাহলে আমি নিশ্চিত যে কুয়েত বিষয়ক সকল তথ্যগুলো আপনি জানতে পেরেছেন। কারণ এ আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমি কুয়েতে কোন কাজের চাহিদা সব সময় বেশি থাকে ও কুয়েতে কোন কাজের বেতন কত এবং ভিসা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে সঠিকভাবে আলোচনা করেছে। 

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা সবসময় বেশি থাকে

আপনি যদি এ আর্টিকেলটি পরে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এরকম আরো পোস্ট পড়ার জন্য রেইন ওয়েব জোনের সাথেই থাকবেন। এবং এ পোস্ট সম্পর্কিত আপনার কোন কিছু জানার থাকলে অবশ্যই আপনার মূল্যবান মতামত জানাবেন। এতক্ষণ পোস্টটি ধৈর্য সহকারে করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রেইন ওয়েব জোনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।কারণ প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url