জাপানে বাংলাদেশি শ্রমিকের বেতন কত আপডেট খবর জানুন
জাপানে বাংলাদেশী শ্রমিকের বেতন কত? আপনি কি এ বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গায় চলে এসেছেন। কারণ-আজ আমি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জাপানের বাংলাদেশী শ্রমিকের বেতন কত, বাংলাদেশ থেকে জাপানে যাওয়ার জন্য কি যোগ্যতা লাগে, জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্কার ভিসায় জাপানে যাওয়ার সকল বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব।
আপনি যদি এ আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন। তাহলে আমি আপনাকে নিশ্চিত ভাবে বলতে পারবো জাপানে বাংলাদেশী শ্রমিকের বেতন কত ও আপনার কোন যোগ্যতা গুলো থাকলে জাপানে যেতে পারবেন এবং জাপানে যাওয়ার জন্য ভিসা সংক্রান্ত সকল তথ্যগুলো আপনি সঠিকভাবে জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ জাপানে বাংলাদেশি শ্রমিকের বেতন কত
- জাপানে বাংলাদেশী শ্রমিকের বেতন কত জেনে নিন
- জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন বেশি
- জাপানে যাওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগে
- জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগে
- বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কত টাকা লাগবে
- জাপানে একজন শ্রমিকের থাকা খাওয়ার খরচ প্রতিমাসে কেমন হয়
- সরকারিভাবে জাপানি ভাষা শিখার কেন্দ্র
- বাংলাদেশ থেকে কোন কোন ভিসায় জাপানে যাওয়া যায়
- জাপানে বাংলাদেশী শ্রমিকের বেতন কত এ সম্পর্কে লেখকের মন্তব্য
জাপানে বাংলাদেশী শ্রমিকের বেতন কত জেনে নিন
আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় জাপানে যেতে চাচ্ছে বা চিন্তা করছেন তাহলে আপনার জন্য জাপানে বাংলাদেশী শ্রমিকের বেতন কত এ বিষয়টি জানা অত্যন্ত জরুরী। তো চলুন জাপানে বাংলাদেশের শ্রমিকের বেতন কত এ বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা শুরু করি। আপনি যদি জাপানে বাংলাদেশের শ্রমিকের বেতন কত এ সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে চান।
তাহলে আপনাকে সবার আগে কিছু বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ-এ বিষয়গুলো আপনি যদি না জেনে থাকেন। তাহলে জাপানে বাংলাদেশের শ্রমিকের বেতন কত এ বিষয়টি বুঝতে আপনার কিছুটা অসুবিধা হতে পারে। তো চলুন সে বিষয়গুলো আগে আমরা জেনে নেই-জাপানে একজন শ্রমিকের মাসিক বেতন কত বা জাপানে একজন শ্রমিক দিনে কত টাকা বেতন পায়।
আরোপড়ুনঃ জার্মানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও জার্মানিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি জানুন
এ বিষয়টি সম্পন্ন আপনার ওপর এবং আপনি জাপানের কোন সিটিতে কর্মরত থাকবেন তার উপরে নির্ভর করবে। আপনারা নিশ্চয়ই জানেন যে, জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আসার জন্য আপনাকে অবশ্যই জাপানের চাহিদা অনুযায়ী কাজের ওপর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আর আপনার সে কাজের ক্যাটাগরি এবং আপনার সে কাজের অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করে আপনার বেতন নির্ধারিত হয়।
আর জাপানে একজন শ্রমিকের বেতন কম বেশি হওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে থাকে জাপানের শহর ভেদে। জাপানের কিছু কিছু শহরে একজন শ্রমিকের বেতন বেশি হয়ে থাকে এবং কিছু কিছু শহরে বেতন কম হয়ে থাকে। এখন আপনি জাপানে ওয়ার্কার ভিসায় এসে বেশি টাকা ইনকাম করার জন্য অবশ্যই আপনাকে।
জাপানের যে সকল সিটিতে বা শহরে বেশি বেতন দিয়ে থাকে সে শহরের নাম জানতে হবে এবং সে শহরে আপনাকে আসতে হবে। তো চলুন জাপানের কোন শহরগুলোতে একজন শ্রমিকের বেশি বেতন দিয়ে থাকে সে শহরের নাম গুলো জেনে নেই-
- টোকিও
- ওসাকা
- কুবে
- নাগওয়া
- খিওতো
আপনি যদি উপরে উল্লেখিত এ শহরগুলোতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আসেন, তাহলে আপনি একজন শ্রমিক হিসেবে কাজ করে প্রতিদিন অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আশা করছি জাপানে বাংলাদেশী শ্রমিকের মাসিক বেতন কত এ বিষয়টি কিসের উপর নির্ভর করে তা আপনি বুঝতে পেরেছেন।
তো এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব জাপানে একজন বাংলাদেশী শ্রমিকের বেতন মাসে কত হতে পারে এ বিষয়ে।
জাপানে বাংলাদেশের শ্রমিকের বেতনঃ জাপানে একজন শ্রমিকের বেতন প্রতি ঘন্টায় নির্ধারিত হয়ে থাকে। যেখানে আপনাকে সপ্তাহে ৪০ ঘন্টা কাজ করতে হবে এবং সপ্তাহে একদিন ছুটি থাকবে। এছাড়াও জাপানে আপনি এক সপ্তাহে সর্বোচ্চ ১৫ ঘণ্টা এবং মাসে সর্বোচ্চ ৪৫ ঘন্টা ওভারটাইম কাজ করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে জাপানে শ্রমিকদের প্রতি ঘন্টায় মজুরি হিসেবে ৯০৫ ইয়েন যা বাংলাদেশী টাকায় ৭০০ টাকা দিয়ে থাকে। এখন আপনি যদি জাপানি চাহিদা অনুযায়ী কাজের উপর ভালো অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনি জাপানে প্রতি ঘন্টায় বাংলাদেশি ৭০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখন আপনি যদি প্রতিদিন ৮ ঘন্টা বেসিক ডিউটি করেন।
আরোপড়ুনঃ সরকারিভাবে ইউরোপ যাওয়ার সঠিক উপায় আপডেট খবর জানুন
তাহলে আপনার প্রতিদিন ইনকাম হবে ৫৬০০ টাকা এবং প্রতি মাসে ইনকাম হবে ১,৪৫,৬০০ টাকা। আর আপনি যদি মাসিক যে অভার টাইম ডিউটি করতে পারবেন সেটা যদি করেন তাহলে আরো ৩১,৫০০ টাকা বেশি ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও অভিজ্ঞ জাপানি শ্রমিকরা প্রতি মাসে বাংলাদেশী টাকা কমপক্ষে ২ থেকে ৩ লক্ষ্য ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারে।
এখন আপনি যদি প্রতিমাসে এরকম টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই জাপানি চাহিদা সম্পন্ন কাজের উপর অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তো চলুন জাপানে কোন কাজের চাহিদা গুলো বেশি এবং বেতন বেশি সে কাজের নাম গুলো জেনে নেই।
জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন বেশি
আপনি যদি জাপানে এসে প্রতি ঘন্টায় বেশি টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে জাপানে কোন কাজগুলো করলে বেতন বেশি হয়ে থাকে। তো চলুন জাপানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন বেশি সে বিষয়ে আলোচনা শুরু করি-
- কুরিয়ার সার্ভিস/ডেলিভারি বয়
- আইটি সেক্টর/amazon
- কম্পিউটার অপারেটর
- রেস্টুরেন্ট
- সুপার শপ
- ইলেকট্রিশিয়ান
- মেকানিক্যাল
- নার্সিং
- কন্সট্রাকশন
ওপরের এ কাজগুলো আপনি যদি ভালোভাবে জেনে থাকেন তাহলে জাপানে আপনি প্রতি ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখন আপনি যদি এ কাজগুলো ভালোভাবে জেনে থাকেন তাহলে যে আপনি সরাসরি বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আসতে পারবেন বিষয়টি ঠিক এরকম না।
জাপানে ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার জন্য কাজের অভিজ্ঞতার পাশাপাশি আপনার নিজের যোগ্যতাও ব্যাপক ভূমিকা পালন করে। কারণ জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আসার জন্য আপনার সর্বনিম্ন যোগ্যতাটুকু না থাকলে আপনি জাপানে আসতে পারবেন না। তো চলুন জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আসার জন্য নিজের কি কি যোগ্যতা লাগে সে বিষয়ে জেনে নেই।
জাপানে যাওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগে
জাপানে যাওয়ার জন্য আপনার নিজের যোগ্যতা কি কি প্রয়োজন সে সম্পর্কে আপনার জানা অত্যন্ত জরুরী। কারণ-এ যোগ্যতা গুলোর মধ্যে আপনার যদি কোনো একটি যোগ্যতা না থাকে তাহলে আপনি জাপান যাওয়ার কথা ভুলে জান। চলুন জাপানে যাওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগে সে বিষয়ে আলোচনা শুরু-
- জাপানি ভাষা জানতে হবে
- জাতীয় পরিচয় পত্র থাকতে হবে
- সর্বনিম্ন এস.এস.সি পাস হতে হবে
- বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে
- উচ্চতা সর্বনিম্ন ৫ ফুট ২ ইঞ্চি হতে হবে
উপরের উল্লেখিত সকল বিষয়ে আপনি যদি ফুলফিল অর্জন করে থাকেন আর উল্লেখিত কাজের মধ্য থেকে যেকোনো একটি কাজের ওপর অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনি জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এখন আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্কার ভিসায় যেতে চান তাহলে আপনার আরো কিছু ডকুমেন্ট ব্যবহার করে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। তো চলুন জাপানি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদনের জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন সেগুলো জেনে নিন।
জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগে
আপনি যদি জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আপনার যে ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন পড়বে সে ডকুমেন্টগুলো কি কি চলুন এখন আমরা এ বিষয়ে আলোচনা করি।
- পাসপোর্ট
- পাসপোর্ট এর সর্বনিম্ন মেয়াদ ৬ মাস
- ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- জাপানি ভাষা শিক্ষার সার্টিফিকেট
- জাতীয় পরিচয় পত্র
- পাসপোর্ট সাইজের ৩ থেকে ৫ কপি ছবি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড কালারের
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- মেডিকেল সার্টিফিকেট
- করোনা টিকার সার্টিফিকেট।
- নির্দিষ্ট কাজের ওপর দক্ষতার সার্টিফিকেট
উপরের উল্লেখিত সকল ডকুমেন্টগুলো দিয়ে আপনি বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্কার ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এখন আপনি যদি ওয়ার্কার ভিসায় জাপানে আসার কথা চিন্তা করেন। তাহলে বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কত টাকা লাগবে এ বিষয়টি নিয়ে এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব।
বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কত টাকা লাগবে
বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার জন্য কত টাকা লাগবে এ বিষয়টি সম্পূর্ণ ডিপেন্ড করে, আপনি যে এজেন্সির মাধ্যমে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাচ্ছেন তার উপরে। তাছাড়াও বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার জন্য আগের তুলনায় অনেকটাই বেশি অর্থ প্রদান করতে হচ্ছে।
আরোপড়ুনঃ সরকারিভাবে কোন দেশে যাওয়া যায় আপডেট খবর জানুন
তাই এখন আপনি যদি জাপানি ওয়ার্কার পারমিট ভিসায় বাংলাদেশ থেকে যেতে চান তাহলে আপনাকে আপনার এজেন্সির উপর ভিত্তি করে সর্বনিম্ন ১০ লক্ষ্য থেকে ১৫ লক্ষ্য টাকা খরচ হতে পারে। আশা করছি বাংলাদেশ থেকে জাপানে পারমিট ভিসায় যাওয়ার জন্য কত টাকা খরচ হতে পারে এ বিষয়টি আপনি ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
তো এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব একজন বাংলাদেশী শ্রমিক জাপানে থাকা খাওয়ার জন্য কত টাকা লাগতে পারে।
জাপানে একজন শ্রমিকের থাকা খাওয়ার খরচ প্রতিমাসে কেমন হয়
জাপানে একজন শ্রমিকের প্রতিমাসের থাকা খাওয়ার খরচ কেমন হয় এ বিষয়টি সম্পূর্ণ আপনার ওপর নির্ভর করে থাকে।, কেননা-আপনার নিজের চাহিদা যত বেশি হবে তত বেশি টাকা খরচ হবে। এখন আপনি যদি মনে করেন জাপানে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ এবং নিজের ইচ্ছামতন খরচ করবেন তাহলে আপনার জন্য প্রতি মাসে বাংলাদেশী টাকা ৫০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকার বেশি খরচ হবে।
আর আপনি যদি একজন শ্রমিক হিসাবে জাপানে জীবনযাপন করেন তাহলে আপনার প্রতি মাসে খরচ হতে পারে বাংলাদেশি টাকায় ৩৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকার মত কিংবা এর একটু বেশি হতে পারে। এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব, সরকারিভাবে জাপানি ভাষা শেখার জন্য আপনাকে কোথায় যেতে হবে এবং কত টাকা খরচ করতে হবে।
সরকারিভাবে জাপানি ভাষা শিখার কেন্দ্র
আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় জাপানে যেতে চান। তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম যে যোগ্যতাটি অর্জন করতে হবে সেটি হলো জাপানি ভাষা শিখা। কারণ-জাপানি ভাষা আপনি যদি না জানেন তাহলে আপনি কখনোই জাপানে ওয়ার্কার ভিসায় যেতে পারবেন না। তো আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার কথা চিন্তা করে।
থাকেন তাহলে আপনার জন্য সরকারি ভাবে জাপানি ভাষা শেখার উপায়গুলো সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তো চলুন বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে জাপানি ভাষা শিক্ষা উপায় গুলো আপনাদের সাথে আলোচনা করি-
বাংলাদেশে সরকারিভাবে জাপানি ভাষা শেখার জন্য বিভিন্ন স্থানে সরকারি কেন্দ্র অবস্থিত রয়েছে। সেগুলো কোথায় কোথায় অবস্থিত চলুন সে উল্লেখযোগ্য স্থানের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো-
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
- রাজশাহী টিটিসি
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ টিটিসি
- খুলনা টিটিসি
- যশোর টিটিসি
- কুষ্টিয়া টিটিসি
- রংপুর টিটিসি
- পাবনা টিটিসি
- গাইবান্ধা টিটিসি
- মাগুরা টিটিসি
- নরসিংদী টিটিসি
- ঝিনাইদহ টিটিসি
- রাঙ্গামাটি টিটিসি
- বান্দরবান টিটিসি
- নীলফামারী টিটিসি
- জামালপুর টিটিসি
- দিনাজপুর টিটিসি
- মাদারীপুর টিটিসি
- জয়পুরহাট টিটিসি
- ময়মনসিংহ টি টি সি
- জামালপুর টিটিসি
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া টিটিসি
- মৌলভীবাজার টিটিসি
- নেত্রকোনা টিটিসি
ওপরের উল্লেখিত কেন্দ্রগুলোতে আপনি সরকারিভাবে জাপানি ভাষা শিখতে পারবেন এবং জাপানে কাজের জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সুবিধা গুলো পাবেন। এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ছাড়াও আর কোন কোন ভিসার মাধ্যমে আপনি জাপানের যেতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে কোন কোন ভিসায় জাপানে যাওয়া যায়
বাংলাদেশ থেকে আপনি যদি জাপানে যাওয়ার কথা চিন্তা করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে বাংলাদেশ থেকে কোন কোন ভিসায় আপনি জাপানে যেতে পারবেন। কারণ-আপনারা অবশ্যই জানেন, যেকোনো দেশে যাওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই একটি বৈধতা পাসপোর্ট এর প্রয়োজন।
আরোপড়ুনঃ কম খরচে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায় আপডেট খবর জানুন
আর সেজন্য আপনাকে জানতে হবে আপনি যে দেশে যেতে চাচ্ছেন সে দেশ কোন কোন ভিসা প্রদান করে থাকে। তো চলুন বাংলাদেশ থেকে জাপানে যাওয়ার জন্য জাপান কোন কোন ভিসা প্রদান করে থাকে এ বিষয়টি এখন জেনে আসি। বর্তমান সময়ে জাপান বেশ কয়েকটি ভিসা প্রদান করে থাকছে। আর আপনি বাংলাদেশ থেকে সে ভিসা গুলোর মাধ্যমে জাপানে যেতে পারবেন।
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
- স্টুডেন্ট ভিসা
- টুরিস্ট ভিসা
- বিজনেস ভিসা
ওপরের উল্লিখিত এ ভিসা গুলোর মাধ্যমে আপনি বাংলাদেশ থেকে জাপানে গমন করতে পারবেন।
জাপানে বাংলাদেশী শ্রমিকের বেতন কত এ সম্পর্কে লেখকের মন্তব্য
আপনি যদি এ আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন। তাহলে আমি ১০০% গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারি। জাপানে বাংলাদেশি শ্রমিকের বেতন কত ও জাপানে বাংলাদেশী শ্রমিকের জন্য কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য যেতে কত টাকা খরচ হয় এ সকল বিষয়গুলো আপনি সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন।
প্রিয় পাঠক আপনি যদি বর্তমান সময়ে এসে নিজের বেকারত্বকে দূর করার চিন্তা করেন এবং আধুনিক জীবনযাত্রায় নিজেকে গড়ে তুলতে চান। তাহলে আমি আপনাকে নিশ্চিত ভাবে বলবো যে, আপনি উপরের উল্লেখিত সকল বিষয়গুলো জেনে বাংলাদেশ থেকে জাপানে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে পারেন। কারণ আপনি যদি জাপানের সকল নিয়ম-নীতি মেনে জাপানে যেতে পারেন।
আরোপড়ুনঃ কুয়েত কোন কাজের চাহিদা সবসময় বেশি থাকে আপডেট খবর জেনে নিন
তাহলে আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। কারণ এদেশে আপনি যোগ্যতা সম্পূর্ণ হয়ে গেলে আপনার কাজের কোন অভাব নেই এবং জাপানে আপনি প্রতি মাসে অন্যান্য দেশের তুলনায় অধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রিয় পাঠক আপনি যদি এ আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন এবং এ ধরনের আরও গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পড়তে চান। তাহলে আপনি অবশ্যই রেইন ওয়েব জোনের সাথে থাকবেন। ধন্যবাদ।
রেইন ওয়েব জোনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।কারণ প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;
comment url